মাইনর মানেই যে তার গুরুত্ব কম ধরা হচ্ছে, এমনটা ভাবার কোনও কারণ নেই। এমনটাই বলছেন শিক্ষাবিদরা। পরীক্ষার রুটিন সাজাতে সুবিধার জন্যই বিষয়গুলিকে মেজর এবং মাইনরে ভাগ করেছে সিবিএসই।
অক্টোবরে বাংলা-সহ বেশ কিছু আঞ্চলিক ভাষাকে ‘মাইনর সাবজেক্ট’ হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছে সিবিএসই বোর্ড। আর তার মধ্যে রয়েছে বাংলা-ও।
কেন্দ্রীয় স্কুল শিক্ষা পর্ষদের এই সিদ্ধান্তে বিরক্ত অভিভাবকদের একাংশ। সিবিএসই-র নয়া সিদ্ধান্তে এবার থেকে নিজের মাতৃভাষাকেই ‘মাইনর’ অর্থাত্ কম গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে পড়বে পড়ুয়ারা।
কেন্দ্রীয় স্কুল শিক্ষা পর্ষদের এই সিদ্ধান্তে বিরক্ত অভিভাবকদের একাংশ। সিবিএসই-র নয়া সিদ্ধান্তে এবার থেকে নিজের মাতৃভাষাকেই ‘মাইনর’ অর্থাত্ কম গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে পড়বে পড়ুয়ারা।
বাংলা ছাড়াও এই তালিকায় রয়েছে তামিল, তেলুগু, গুজরাতির মতো বহুল প্রচলিত ভাষা ও সাহিত্যও। তবে এর প্রেক্ষিতে অন্য যুক্তি দিচ্ছেন সিবিএসই-র কর্তারা।
মাইনর মানেই যে তার গুরুত্ব কম ধরা হচ্ছে, এমনটা ভাবার কোনও কারণ নেই। এমনটাই বলছেন শিক্ষাবিদরা। পরীক্ষার রুটিন সাজাতে সুবিধার জন্যই বিষয়গুলিকে মেজর এবং মাইনরে ভাগ করেছে সিবিএসই। যে বিষয়গুলিতে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তুলনায় কম সেগুলিকে মাইনর বলা হচ্ছে।
তাঁদের কথায়, দশম শ্রেণিতে মোট ৭৫টি বিষয় রয়েছে। দ্বাদশ শ্রেণিতে ১১৪টি। মেজর বিষয়গুলির মধ্যে ইংরেজি, অঙ্ক, হিন্দি, পদার্থবিদ্যা, জীববিদ্যা, ইতিহাসের মতো বিষয়। অন্যদিকে ভাষা-সাহিত্য সম্পর্কিত তেলুগু, গুজরাতি, বাংলা, তামিল বিষয়গুলিকে মাইনর বিষয় বলে ধরা হচ্ছে। ইংলিশ ইলেক্টিভকেও মাইনর বিষয়ের তালিকাতেই রাখা হয়েছে।