বিনামূল্যে চীনা ভ্যাকসিন পাবার শর্তেই ক্লিনিকাল ট্রায়ালে রাজি হয়েছে বাংলাদেশ- এক প্রতিবেদনে এমন দাবি করেছে ভারতের বহুল প্রচারিত আন্দবাজার বাংলা দৈনিকটি। তবে তাদের দাবির প্রেক্ষিতে কিছুই বলেনি বাংলাদেশ। ভারতের সিরামের সঙ্গে ভ্যাকসিন উৎপাদনে বেক্সিমকোর চুক্তির খবর প্রকাশ করতে গিয়ে এ কথা বলে তারা। তবে বাংলাদেশ বা চীন কোনও পক্ষই বলেনি বাংলাদেশ বিনামূল্যে ভ্যাকসিন পাবার শর্তে ট্রায়ালে রাজি হয়েছে।
বেক্সিমকো জানিয়েছে, ছাড়পত্র পেয়ে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও অ্যাস্ট্রোজেনেকার গবেষণায় নির্মিত ভ্যাকসিনটি বাণিজ্যিক উৎপাদন করবে বিশ্বের সর্ব বৃহৎ ভ্যাকসিন উৎপাদক সংস্থা ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট। এ বছরের শেষ দিকেই ভ্যাকসিনটি বাজারে আসতে পারে।
এখন পর্যন্ত এটিকেই সবচেয়ে এগিয়ে থাকা ভ্যাকসিন মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশ সরকারের প্রয়োজন মিটিয়ে সে দেশের বেসরকারি ক্ষেত্রেও এই ভ্যাকসিন বিপণন করবে বেক্সিমকো।
এদিকে চীনের সিনোভ্যাকের তৈরি কোভ্যাক বিশ্বের ২য় অনুমোদন পাওয়া ভ্যাকসিন। তবে এর এখনও বৃহৎ পরিসরে ট্রায়াল চলছে। চীন, আমিরাত আর ব্রাজিলের পর বাংলাদেশে এর ট্রায়াল শুরু হচ্ছে। চীন আগেই জানিয়েছিলো বাংলাদেশকে তারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই ভ্যাকসিন দেবে। তবে এ বাবদ কতো মূর্য পরিশোধ করতে হবে কোনও পক্ষই তা জানায়নি।





